![]() |
Sri Sri Thakur about Avatar |
অবতার পুরুষদের সম্পর্কে শ্রী শ্রী ঠাকুর
যুগপুরুষোত্তম এর পরম প্রেমময় শ্রী শ্রী ভগবান অনুকূলচন্দ্র - বিশেষ জোর দিয়ে বলেছেন ---
অগ্রগতির প্রথম পথ হচ্ছে অবতার মানুষ । তিনি একটি মানবদেহ বহন করেন, তার জীবন, শব্দ এবং একটি সংস্কৃতি পরিচালনা করেন একটি মানুষের জীবন বৃদ্ধি করতে এবং আলোকিত, আলোকিত, পুনরুজ্জীবিত করতে -- পারিপার্শ্বিক বৈশিষ্ট্য দ্বারা । অবতার, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তিত্বে আসতে পারে । কিন্তু, তিনি যখনই আসেন, যখনই আসেন, দেশ, সময়, পাত্রের অসম্পূর্ণ আয়োজন বলেই আসেন । মূর্তি সংগ্রহ করে আসে - চলে যায়; আবার ফিরে আসে । ঈশ্বরের নতুন কালেব ছাড়া তার আসা এবং যাওয়ার মূর্তি কিছুই নয় । দেশ, পরিবারের জন্য কোন অবতারকে উপেক্ষা, নিন্দা বা দুঃখ দেখানো, যে পরিস্থিতিতেই আসুক না কেন তা উপেক্ষা করা, নিন্দা করা, বা দুঃখ দেখানো (অবতার) । কারণ, সবই এক । এটাই করা মানে রক্ষা পাওয়া । তাই এভাবে করা উচিত না ।
আবার, রূপান্তর করাটাও একটা অস্বাভাবিক ব্যাপার । কারণ, ধর্মে কোন পার্থক্য বা বৈষম্য নেই । ধর্ম চিরন্তন এক এবং একমাত্র ধূর্ত ।
(আলোচ্য-বিষয়-নিয়ে-সংগৃহীত)
জয় গুরু
প্রসঙ্গে, ইস্তভ্রুতি-স্বস্তিয়ানি
ইস্তভ্রুতি-স্বস্তিয়নী সম্পর্কে কথা বলার পর শ্রী শ্রী ঠাকুর বলেন -- প্রতিদিন যদি পরিশ্রম করে এই কাজ করো, তাহলে মস্তিষ্কের উপর এমন একটা ছাপ থাকবে যা বিপদের সময় জেগে উঠে রক্ষা করে । প্রতিদিন এমন করলে অস্তিত্ব স্তম্ভ হয়ে যায় ।
ইস্তভ্রুতি-স্বস্তি অর্ঘ্য চুরি হলে ভিক্ষা করতে হবে কেন, শ্রীশ্রীঠাকুর বলেছেন -- যে মনোভাব চুরি হয়েছিল, মানুষের কাছে গিয়ে ভিক্ষা করতে হবে, সেটাই করতে হবে । অনেকেই হয়তো তাদের মুখ বাঁকা করতে পারে । অনেকেই প্রশ্নটি করতে পারেন । সব কিছুর মাধ্যমেই সে নিজের দোষের ব্যাপারে সচেতন হয়ে নিজেকে শুধরানোর চেষ্টা করে ।
(আলোচনা-প্রসঙ্গ = 19 র্থ খন্ড, পৃষ্ঠা 290)
জয় গুরু
Comments
Post a Comment